Barak UpdatesHappeningsCultureBreaking News

কাছাড়ের ২০ জন বিহুশিল্পী, তিনজন প্রশিক্ষককে সাম্মানিক এবং শংসাপত্র বিতরণ

ওয়েটুবরাক, ২ জুলাই : রাজ্যের বিভিন্ন জেলা থেকে প্রায় ১১ হাজারের চেয়েও অধিক বিহু নৃত্যশিল্পী এবং ঢোলবাদক তথা কলাকুশলীদের সমন্বয়ে বিশ্বে নজির সৃষ্টি করা বিহুনৃত্য পরিবেশনের জন্য কাছাড়ের ২০ জন বিহু নৃত্যশিল্পী, ঢোল বাদক এবং তিনজন প্রশিক্ষককে সাম্মানিক এবং প্রমাণপত্র বিতরণ করা হয়৷ এই  উপলক্ষে শুক্রবার শিলচরে কাছাড়ের জেলা উপায়ুক্তের নতুন কনফারেন্স হলে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়৷ সেখানে মুখ্যমন্ত্রীর   সার্টিফিকেট এবং বিশ্বের দরবারে রেকর্ড সৃষ্টি করা বিহু নৃত্যের সার্টিফিকেট এবং ২৫ হাজার টাকা করে সাম্মানিক প্রদান করা হয়েছে l রাজ্যের আবগারি, পরিবহন ও মৎস্য মন্ত্রী পরিমল শুক্লবৈদ্য কাছাড় জেলার ২০ জন বিহুশিল্পীর সান্মানিক অর্থ সরাসরি ব্যাংক ট্রান্সফার করেন৷ পরে শংসাপত্র ও প্রমাণপত্র বিতরণ করেন মন্ত্রী শুক্লবৈদ্য সহ শিলচরের বিধায়ক দীপায়ন চক্রবর্তী এবং কাছাড়ের জেলাশাসক রোহন কুমার ঝা । অনুষ্ঠানে কাছাড়ের ডিডিসি রাজীব রায়, অতিরিক্ত জেলাশাসক যুবরাজ বড়ঠাকুর এবং অন্তরা সেন সহ জেলা প্রশাসনের অন্যান্য অফিসারগণ এতে অংশ নেন ৷ মন্ত্রী শুক্লবৈদ্য  তিনজন প্রশিক্ষককেও অভিনন্দন জানান৷ বলেন, বিশ্বের দরবারে আসামের কৃষ্টি-সংস্কৃতিকে পরিচিত করানোর জন্য সমগ্র রাজ্যের বিহু নৃত্য শিল্পীদের বিভিন্ন প্রশিক্ষকদের দ্বারা প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়৷  ২৬ জানুয়ারি থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত দীর্ঘদিন এই প্রয়াস চালানো হয়৷ সে সময় কাছাড়ের নৃত্য শিল্পীদেরও তিন প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণ দেন l

বিধায়ক দীপায়ন চক্রবর্তী উপস্থিত শিল্পীদের অভিনন্দন এবং মুখ্যমন্ত্রী ড: হিমন্ত বিশ্বশর্মাকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ৷ তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সেখানে উপস্থিত থেকে সমস্ত কলাকুশলীদের অভিনন্দিত করেছিলেন, সেটা ছিল এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত l কাছাড়ের উপায়ুক্ত রোহন কুমার ঝা বলেন, দীর্ঘ পরিশ্রমের ফলে কাছাড়ের শিল্পীদের এই সুফল অর্জন l

শুরুতে উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করেন কাছাড়ের অতিরিক্ত জেলাশাসক যুবরাজ বড়ঠাকুর l

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!
Close
Close

Adblock Detected

Please consider supporting us by disabling your ad blocker