Barak UpdatesHappeningsBreaking News

সম্পূর্ণ লকডাউন: কী বলেন নাগরিকরা

//কৃষ্ণেন্দু রায়//

আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি না লকডাউনের প্রয়োজন আছে। যেটা সবচেয়ে বেশি দরকার, সেটা হলো টেস্টের সংখ্যা বাড়ানো এবং গুয়াহাটিতে রোগীরা যে রকম সুবিধা পাচ্ছেন একই ধরনের সুবিধা বরাকের রোগীরা যাতে পান, সে ব্যবস্থা করা। আমাদের মুখ্যমন্ত্রী সব সময় বরাক-ব্রহ্মপুত্র, পাহাড়-ভইয়ামের সমবিকাশের কথা বলেন। কিন্তু চিকিৎসা সহ সমস্ত ধরনের পরিসেবায় বরাক পিছিয়ে। এদিকে বিশেষ দৃষ্টি দেওয়া উচিত। সারা আসামের মতো বরাকেও টেস্ট এবং হোম আইসলেশনের উপর জোর দেওয়া উচিত। উপসর্গযুক্ত রোগীদের ক্ষেত্রে কলেজে চিকিৎসার সুবিধা পর্যাপ্ত হতে হবে। অন্তত 50টি ভেন্টিলেটর থাকা দরকার।লকডাউন গরীব মানুষের কষ্ট বাড়িয়ে দেয়। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম নাগালের বাইরে চলে যায়। সপ্তাহে দুদিনের লকডাউনও, আমি মনে করি, আস্তে আস্তে তুলে দেওয়া উচিত।

//সব্যসাচী রুদ্র গুপ্ত//

মার্চ মাসের শেষ দিক থেকেই করোনা ভাইরাস জয়ের ক্ষেত্রে আমাদের সামগ্রিক আত্মপ্রত্যয় ‘লকডাউন’ নামক সরকারি প্রতিষেধকের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছিল। প্রথমদিকে একনাগাড়ে টানা অনেকদিন লকডাউন বহাল ছিল এবং এখনও পর্যায়ক্রমে বা ক্ষেত্রবিশেষে তা অব্যাহত রয়েছে। প্রথম থেকেই সরকারি তরফে এই লকডাউনকে কেন্দ্র করে সরকারি নানা বিধি-নিষেধও আরোপ করা হয়েছে। কিন্তু সারা দেশ ও রাজ্যর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আমাদের বরাক উপত্যকা বা কাছাড় জেলায় করোনা সংক্রমণের পারদ প্রতিদিন যেভাবে বাড়ছে, আমার বলতে মোটেও দ্বিধা নেই যে, লকডাউন চূড়ান্তভাবে ফলপ্রসূ হয়নি। প্রাথমিকভাবে লকডাউন সংক্রমণরোধে কিছুটা কাজ করেছিল,কিন্তু আমরা ক্রমান্বয়ে দেখেছি, লকডাউনের যে মূল কনসেপ্ট বা এর গাইডলাইন, এগুলো আরোপ করার ক্ষেত্রে প্রশাসনিক স্তরে অনেকটাই গাফিলতি রয়েছে৷

লকডাউন চলাকালীন সময়েও রাস্তাঘাটে, বিশেষ করে শিলচর শহরে অপ্রয়োজনে অনেক যানবাহন চলাচল, মোড়ে মোড়ে আড্ডাবাজি, ক্যারমবোর্ড খেলা ইত্যাদি নজরে পড়ে। সন্ধ্যার পর তো রোজই ‘নাইট কার্ফু’ বা অঘোষিত লকডাউন! কিন্তু সে সময়গুলিতেও অলিতে-গলিতে, কোনও কোনও দোকানের সিড়িতে বসে মদ্যপানের দৃশ্য নজর এড়ায় না। গত ৫ আগষ্ট সন্ধ্যার পর দেখলাম, রাজপথের উপর দলবদ্ধভাবে আতসবাজি, আনন্দ-উচ্ছাস!প্রশাসনের অনুমতি ছিল কি তাতে? লকডাউনের সময়টাতে এধরণের আচরণকে প্রশাসনের তরফে ভেস্তে দিলে সংক্রমণের হার কি কিছুটা কমে যায় না?
লকডাউনের ফলে জনগণের উদাসীনতা বা প্রশাসনিক গাফিলতি সত্ত্বেও সংক্রমণের মাত্রা যদিও কিছুটা কম ছিল বা থাকে, কিন্ত তা তো সাময়িক। দেশ ও দশের অর্থনৈতিক বিষয়কে মাথায় রেখেই লকডাউন তুলে নিতে বাধ্য হয় সরকার। স্বাভাবিক সময়ের কথা আর বলেই লাভ নেই।

আমাদের বেপোরোয়া লাইফস্টাইল এবং বিধি-নিষেধ আরোপে প্রশাসনে চূড়ান্ত ব্যর্থতা করোনা সংক্রমণের মাত্রাকে বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে৷ আর ফলস্বরূপ পজিটিভদের সংখ্যা এত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে বর্তমানের শণি ও রবিবারের লকডাউন কী কারণে তা মেনে চলছি,  এর যৌক্তিকতা বোধগম্য হয়নি। এখন পূর্ণ লকডাউন আরোপ করার কথা না ভেবে বরং প্রশাসনকে আরও কঠোর ও দায়িত্বশীল হওয়া দরকার৷ আমাদেরও আরও সচেতন হওয়া উচিত। দোকান-বাজার, অফিস-আদালত, পথ-ঘাট ইত্যাদি স্থানে ভিড় না করে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা, মাস্ক পরিধান করা, যে কোনও স্থানে থুথু-পানের পিক না ফেলা, ট্রাফিক জ্যাম না হওয়া, ব্যবসায়ীরা যাতে কেনা-বেচার ক্ষেত্রে আরও বেশী সচেতন হোন- — এইসব ব্যাপারে  সজাগ হতে হবে৷ তাহলেই কিন্তু ভ্যাক্সিন বাজারজাত হওয়া অবধি আমরা এই ভাইরাস সংক্রমণকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবো। এখানে আবারও পূর্ণ লকডাউন আরোপ করে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, দিনমজুরদের বিপদে না ফেলে বা গোটা অর্থনীতিকেই চ্যালেঞ্জের দিকে ঠেলে না দিয়ে বাস্তবমুখী সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।

এক্ষেত্রে সরকার পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণে আনতে আলোচনাক্রমে এনজিওগুলিকে কাজে লাগাতে পারে। আমাদের ডাক্তার ও স্বাস্থ্যকর্মীরা যেভাবে দিনরাত নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন, আমাদেরও কিছু দায়িত্ব নিয়ে এগিয়ে আসা উচিত৷ সমাজটাতো আমাদের সকলেরই।

//Ashim Bhattacharjee//

Lockdown is not the solution for everything. Sometimes it becomes difficult for everyone to adopt the situation everytime. We have experienced few phases of Lockdown in the previous days due to COVID effect. But, as per my personal view, self consciousness is the utmost important thing here which always help us and make us aware of different situations. We should maintain the awareness measures directed by Government and Administration. In this way, we can create better social awareness and create a better society. For the people who maintain their livelihood on the basis of daily wage, lockdown can be a catastrophe. So, good understanding of awareness & consciousness can only help in containing the further spread of the virus.

//Vijay Kumar Sand//

जहां केन्द्र सरकार unlock की तरफ बढ़ रही है, ताकि अर्थव्यवस्था को पटरी पर लाया जा सके। वैसे ही कछार जिले में भी हम लोग lockdown की तरफ नहीं जा कर unlock की प्रक्रिया को आगे बढ़ाने का काम करें तो आम आदमी के हित में होगा। हां इसमें हम नागरिकों की जिम्मेदारी व सचेतनता होना बहुत जरूरी है। क्योंकि WHO ने व हमारी सरकार ने भी मान लिया है कि इस संक्रमित रोग के साथ रहकर ही हमें जीने की आदत डालनी होगी,जब तक कि कोरोना vaccine उपलब्ध नहीं हो जाती है। मेरा प्रशासन से यह अनुरोध है कि private doctors की chamber करने की अनुमति दी जानी चाहिए, ताकि अन्य रोगी अपना समय पर इलाज करवा सके। इससे हमारे अन्य doctors व health workers पर बोझ कम होगा।

//Rajib Sinha//

Total lockdown is very very important at this moment because if people would have understood their responsibilities, then this situation would not have arised. On an average, around 150 persons are infected daily in Cachar. If a strong decision is not taken now, then it will be dangerous for Cachar. The death rate is increasing alarmingly. The need of the hour is imposition of strict lockdown in Cachar, atleast for 14 days.

//Sujit Kumar Paul//

Lockdown will fail to break the chain of transmission unless people realise the need for obeying the safety norms. To ignore the crisis and severity of Covid is quite dangerous and this is due to the consequences arising out of ignorance. People need to be more cautious or else no lockdown will have any impact on the overall scenario. People are blatantly ignoring the rules of social distancing and wearing of masks. So I feel that lockdown is not the only solution. Government should rather adopt steps to make people aware.

//Ratnadeep Paul Choudhury//

At present, the number of positive cases are increasing at an alarming rate. Moreover, more people are now dying due to COVID-19. It is now in the stage of community transmission. Atleast lockdown for a week will be great beneficial to halt the further spread of the virus. So i would like to urge upon the district administration to declare lockdown in Cachar immediately.

//Tulika Saha Roy//

Ofcourse, I accept the fact that the positives cases in Cachar is increasing, but for that lockdown at this moment is not a viable solution. Lockdown at this juncture will only benefit a section of merchants who will increase the price of the commodities (as they did during earlier phase of lockdown). DC Mam needs to keep an eye on those merchants. The need of the hour is to increase testing. From the last two days we have been listening about shortage of testing kits. This is a thing of worry. Further, the infrastructural facilities at Silchar Medical College should be improved. Lockdown cannot be the panacea for the problem. The real solution lies in improving the health facilities.

//Monoj Kanti Goswami//

I totally oppose lockdown now. Life had just started to roll after almost 90 days of lockdown. Lockdown once again will be a great economic loss. How will the traders and small shopkeepers earn their living? What will happen to the daily labourers? Please think about these people. We ourselves are violating the weekend lockdown. Everybody is in a holiday mood. People come out in large numbers on the streets on Saturdays and Sundays. Please check this fast. Lockdown without the consent of common people should not be imposed. Common man do not want lockdown again.

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!
Close
Close

Adblock Detected

Please consider supporting us by disabling your ad blocker