India & World UpdatesBreaking News

নিউজিল্যান্ডের মসজিদে জঙ্গিহানা, নিহত ৪৯
49 killed, dozens wounded as gunman opens fire in 2 mosques in New Zealand

১৫ মার্চঃ নিউজিল্যান্ডের খ্রিস্টচার্চ শহরের দুই মসজিদে শুক্রবারের নামাজের সময় জঙ্গিরা হামলা চালায়। তাতে ৪৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও অন্তত ২০জন।

প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরজানের অনুমান, অনেকদিনের পরিকল্পনায় এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করেছে সন্ত্রাসবাদীরা। তিনি এই শুক্রবারকে নিউজিল্যান্ডের ইতিহাসের সবচেয়ে কালো দিন বলে উল্লেখ করেন। সন্ত্রাসবাদীদের অবশ্য আরও বড় ধরনের হামলারই পরিকল্পনা ছিল। কারণ এই ঘটনার পরে একটি গাড়ি থেকে প্রচুর বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়। সেগুলিকে নিষ্ক্রিয় করে দেওয়া হয়েছে। অনুমান করা হচ্ছে, ওই গাড়ি চড়েই সন্ত্রাসীরা মসজিদ চত্বরে গিয়েছিল। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, আল নুর মসজিদের ভেতরে তখন প্রচুর পুণ্যার্থী। আচমকা এক দুষ্কৃতী স্বয়ংক্রিয় মেশিনগান নিয়ে ঢুকেই গুলি চালাতে থাকে। এই কোঠা, ওই কোঠায় ছুটে সে গুলি করছিল। বাদ যায়নি মসজিদের মহিলা কক্ষও। তার পোশাক ছিল কালো। মাথায় হ্যালমেট। পুলিশ পৌঁছার আগেই সে পালিয়ে যায়। ওই মসজিদেই ৪১জন প্রাণ হারান। বাকিদের মৃত্যু হয় লিন্ডউড মসজিদে। সেখানেও একই কায়দায় গুলি চালানো হয়।

প্রত্যক্ষদর্শীরা আরও জানান, দুই মসজিদ থেকেই বহু মানুষ জানালা দিয়ে পালিয়ে বাঁচেন। দ্রুত পালাতে গিয়ে হাত-পা ভাঙার ঘটনাও ঘটেছে।

নিউজিল্যান্ডের পুলিশ কমিশনার মাইক বুশ জানান, ৪৮জনই ঘটনাস্থলে প্রাণ হারান। একজনের মৃত্যু হয় হাসপাতালে। পুলিশ এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ৪জনকে গ্রেফতার করেছে। তাদের মধ্যে ১জন মহিলাও রয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মেরিসন এই ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন। অভিযোগ, সন্ত্রাসবাদী দলটিতে অস্ট্রেলিয়রাও রয়েছে। মেরিসন এ নিয়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

ঘটনার সময় বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম খ্রিস্টচার্চ শহরে থাকলেও তাঁরা অক্ষত রয়েছেন। শনিবার এই শহরেই তাঁদের একটি টেস্ট ম্যাচ খেলার কথা ছিল। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে এই ম্যাচ বাতিল করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, নিউজিল্যান্ডে মোট জনসংখ্যার মাত্র ১ শতাংশ মুসলমান।

March 15: The quiet New Zealand city of Christchurch was struck by two deadly attacks on Friday, with 49 people killed and another 20 seriously injured after gun assaults on mosques as Muslims worshipped that was live streamed on social media by a gunman. A “right-wing extremist” armed with semi-automatic weapons rampaged through two mosques.

During afternoon prayers on Friday — Islam’s holy day — a gunman opened fire inside the Masjid al Noor mosque in central Christchurch, killing forty-one. Another seven were slain at a second mosque five kilometres away in suburban Linwood, three of them outside the building. It is unclear where the remaining victim died.


The attacker live-streamed footage of him going room-to-room, victim to victim, shooting the wounded from close range as they struggled to crawl away. Identified as an Australian extremist, the gunman had also published a “manifesto”, in which he referred to immigrants as “invaders”. Two IEDs (improvised explosive devices) were found in a car and neutralised by the military, police said.
Recorded on a helmet camera, the 17-minute video showed the gunman striking as worshippers began Friday prayer. The Bangladesh cricket team narrowly avoided being caught up in the shooting while on a bus approaching one of the mosques while in Christchurch for a Test match, which has since been cancelled.
Prime Minister Jacinda Ardern has condemned the shooting, described as the country’s worst ever mass shooting, as a terrorist attack. In addition to the footage — which AFP has verified, but is not distributing — a number of pictures were posted to a social media account showing a semi-automatic weapon covered in the names of historical figures, many of whom were involved in the killing of Muslims.
English text here

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!
Close
Close

Adblock Detected

Please consider supporting us by disabling your ad blocker