Barak UpdatesHappeningsCultureBreaking NewsFeature Story

এক দর্শকের চোখে ‘বাকি ইতিহাস’, লিখেছেন রাহুল দাশগুপ্ত

// রাহুল দাশগুপ্ত//

 থার্ড থিয়েটারের প্রবক্তা ও প্রখ্যাত নাট্যকার শ্রদ্ধেয় বাদল সরকারের জন্ম শতবর্ষে ভাবীকাল থিয়েটার গ্রুপ-এর প্রযোজনায় ৮-ফেব্রুয়ারি’২৫ শনিবার সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে উপস্থাপিত হলো “বাকি ইতিহাস”। পরিচালনা করলেন বিশিষ্ট অভিনেতা ও পরিচালক শান্তনু পাল । সাংস্কৃতিক কর্মী বুদ্ধিজীবী অনুজপ্রতিম শুভঙ্কর চন্দের কাছ থেকে জানলাম, ১৯৭২ থেকে ১৯৭৪ সালের কোনও এক সময়ে শিলচরে নাট্যগোষ্ঠী “নাটুকেরা” এই নাটকটি মঞ্চস্থ করেছিল তদানীন্তন শিলচর জেলা গ্রন্থাগার মিলনায়তনে। যা আজ পঞ্চাশ বছরেরও বেশি সময় অতিক্রম করে পুনর্বার মঞ্চস্থ হলো শিলচরে। ভাবীকাল সংস্থার সবাইকে উষ্ণ অভিনন্দন জানাই আমার মতো আরও অনেককে প্রথমবারের মতো এই নাটকটি দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।

সেদিনের বঙ্গভবন প্রেক্ষাগৃহে শহরের নাট্যামোদী বোদ্ধা দর্শক ছাড়াও আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ছাত্রছাত্রী উপস্থিত ছিলেন। এই নাটকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত। তাদের উপস্থিতির কারণ হয়তো তাই, বা আরেকটি মুখ্য আকর্ষণ হতে পারে অধ্যাপক দেবাশিস ভট্টাচার্য ও অধ্যাপক অনিন্দ্য সেনের অভিনয়। আশা করি তারা হতাশ হননি। তাদের শ্রদ্ধেয় দুই অধ্যাপকের অভিনয় এবং পুরো নাটকটির উপস্থাপনা অন্য সব দর্শকদের মতো নিশ্চিত তাদেরকেও বিমুগ্ধ করেছে এবং আনন্দ দিয়েছে। তাদের উপস্থিতির কারণ যাই হোক, ছাত্রছাত্রীদের দল বেঁধে নাটক দেখতে আসা, সেই সন্ধ্যায় ভাবীকাল-এর যেমন বাড়তি পাওনা তেমনি এই শহরের নাট্যকর্মীদের কাছে যথেষ্ট উৎসাহব্যঞ্জক ও গুরুত্বপূর্ণ।

নাটকের শুরুর প্রাক মুহূর্তে অধ্যাপক শান্তনু সরকার ব্যক্তি বাদল সরকার ও তাঁর ভিন্ন নাট্যধারা এবং ‘বাকি ইতিহাস’ নাটকটি সৃষ্টির প্রেক্ষাপট নিয়ে সারগর্ভ সংক্ষিপ্ত প্রস্তাবনায় সাধারণ দর্শক শ্রোতাদের সমৃদ্ধ করেছেন এবং নাটকটি নিয়ে বাড়তি কৌতূহলের সঞ্চার করেছে, সে বিষয়ে সন্দেহ নেই।

এখানে একজন সাধারণ নাট্যকর্মী হিসেবে নাটক নিয়ে কিছু বলা মানেই হলো নিজেকে এবং নিজের নাট্যদলের কর্মকাণ্ডকে বিবেচনায় রেখেই বলা। শুধু সাধারণ দর্শক ও একজন নাট্যকর্মী হিসেবে আমার ভালো লাগা না লাগার অনুভূতি এখানে ব্যক্ত করতে চাই। তবে নাটক দেখতে গিয়ে এমন প্রায়শই ঘটেছে যে মঞ্চে তাৎক্ষণিক দৃষ্টিতে হয়তো যা খুব ভালো লাগলো বা ত্রুটিপূর্ণ মনে হলো তা হয়তো আবার পরবর্তী বিবেচনায় থাকলো না বরং নতুন কিছু ভালোমন্দ বিবেচনায় গুরুত্ব পেয়ে বসলো। এক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। তবে এখানে ভালো লাগাটাই আমার মুখ্য, আর যা ত্রুটি তা আসলে আমার ‘খুঁত’ ধরা। যেমন আমাদের শেখরদা – নাট্য পরিচালক, অভিনেতা, নাট্যকার শেখর দেবরায়ের একটা গল্প আছে, যে পাড়ার এক পিসিমা নাকি নববধূকে খুব খুঁটিয়ে দেখে যখন ফিরে আসলেন তখন পাড়ার সবাই জিজ্ঞেস করল – কেমন দেখলেন পিসিমা ? পিসিমা উত্তর করলেন – ” অত ভালাও ভালা না !” কাজেই এই নাটকে আমার ত্রুটি বলাটাও এ ধরনেরই কিছু একটা ।

নাটকে পর্দা খোলার সঙ্গে সঙ্গে আলো আবহে মঞ্চে যে পরিবেশ তৈরি হয় সত্যিই তা অপূর্ব !

মাঝ মঞ্চে (middle স্টেজে) কুশন পাতা হাতওয়ালা তিনখানা সাবেকি কাঠের চেয়ার, ঢাকনা দেওয়া সেন্টার টেবিল, একটু বাঁদিকে ফুলদানি , ট্রানজিস্টার ইত্যাদি দিয়ে সাজানো আছে মিনি ক্যাবিনেট বা কাঠের রেক বলা যায় দর্শক থেকে ডান দিকে বইয়ের সেলফ, লেখাপড়ার টেবিল। টেবিলের  ওপর টেবিল ল্যাম্প ইত্যাদি এবং উয়িং-এর সঙ্গে সাঁটা বাইরে যাওয়া আসার একখানি দরজা। দেখলেই বোঝা যায়, স্বচ্ছল মধ্যবিত্তের পরিপাটি একটি ড্রইং রুম। সত্যিই সুন্দর মঞ্চ পরিকল্পনা । নাটকের প্রায় আশি-নব্বই শতাংশ অভিনয় এই ড্রইংরুমেই আমরা দেখি। আর আপ-স্টেজে বা একেবারে পেছনে আরও একটি যে মঞ্চসজ্জা দেখি এবং তাতে নানা উপকরণের ব্যবহারে একটা জটিলতা দেখতে পাই, তা মধ্যমঞ্চে মধ্যবিত্ত পরিবারের পেছনে যে জটিল দ্বন্দ্বের সন্ধান আমরা নাটকে পাবো, তারই যেন একটা ইঙ্গিত পেছনের মঞ্চ দিয়ে রাখে।

এই পেছন মঞ্চের বেশ কিছু অংশ জুড়ে প্রজেকশন স্ক্রিন যেখানে ইতিহাসের পাতা থেকে যুদ্ধ ও ধংস ইত্যাদির ছবি প্রজেক্ট করা হবে । আর পেছন মঞ্চের বাঁদিকে সিড়ির রেলিং, গারদ বসানো জানালার মতোই দেখতে, যার পেছনে পববর্তীতে চম্বলে পার্বতী ও সীতানাথকে দেখবো। পুরো নাটকেই সামনে পেছনে একই মঞ্চসজ্জা পাই যা প্রয়োজনে ব্যবহার হয়।

এখানে বলে নিই, দৃশ্যান্তরে মঞ্চের অন্য সব আলো নিভে গিয়ে যখন পেছনের স্ট্যান্ডে রাখা ফটো ফ্রেমে এলইডি লাইটগুলো জ্বলে ওঠে, সঙ্গে আবহ অনুসারী হয়, তখন মঞ্চে অদ্ভুত এক পরিবেশে এক মঞ্চমায়া বা illusion যেন প্রেক্ষাগৃহকে গ্রাস করে নেয় । আর তখনই চিন্তা চেতনায় যে বিষয়টি আলোড়িত হয় যে এই নাটকেরই স্রষ্টা একদিন প্রসিনিয়মের সব মায়া ভেঙে, গুঁড়িয়ে দিয়ে অঙ্গনে এবং মুক্ত মঞ্চে তাঁর নাটককে দাঁড় করিয়েছিলেন! সমাজের প্রতি, সমাজ বদলের প্রতি কত গভীর দায়বদ্ধতা থাকলে একজন ব্যক্তি ভিন্ন ধারার নাটক ও দর্শনের প্রবক্তা হয়ে উঠতে পারেন। তাঁর শতবর্ষে আমার মতো নাট্যকর্মীর আজ শিক্ষা এটাই তাঁর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই ।

এই নাটকে অভিনয় নিয়ে আলাদা ভাবে বলা খুবই মুস্কিল। ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে যাঁরা রূপদান করেছেন তাঁদের সার্বিক অভিনয়ের মান একটি মাত্রায় না পৌঁছালে নাটকটি এতো মনোগ্রাহী হতো না । তবে বাসন্তী, শরদিন্দু, সীতানাথ, কণা এই মুখ্য চরিত্রগুলির সঙ্গে বিজয়, বাসুদেব ইত্যাদি চরিত্রের প্রতি দর্শকের আলাদা দৃষ্টি নিশ্চয় থেকে থাকবে।

অধ্যাপকের স্ত্রী গল্পলেখিকা বাসন্তী চরিত্রে শর্মিলা দত্ত খুবই সাবলীল ও স্বাভাবিক । শর্মিলা নিঃসন্দেহে অনুভূতি সম্পন্ন অভিজ্ঞ অভিনেত্রী, এই নাটকেও তার ছাপ পেয়েছি । অধ্যাপক শরদিন্দু এক প্রকার স্ত্রীর চাপেই সীতানাথের আত্মহত্যা নিয়ে আরেকটি গল্প লিখেন, যা স্ত্রী বাসন্তীর গল্প থেকে স্বতন্ত্র এবং অনেক বাস্তব। এই গল্পে শরদিন্দু ,সতীনাথের চারিত্রিক দুর্বলতার সঙ্গে নিজের চাপা দেওয়া দুর্ববলতাকে খুঁজে পান। তা স্ত্রীর কৌতুহলী প্রশ্নের সম্মুখীন করে তাকে অস্বস্তিতে ফেলে দেয় । এই শরদিন্দু চরিত্রে মনোজ ব্যানার্জি ভীষণ ভালো অভিনয় করেছেন। যদিও কোনও কোনও বিশেষ মুহূর্তে তাঁর আবেগে নিয়ন্ত্রণের বাঁধনটা কিছু আলগা হয়েছে । যাক নাটকের শেষে পরিচয় পর্বে জানলাম এটাই মনোজবাবুর জীবনের প্রথম অভিনয় ! সঙ্গে সঙ্গে অভিনয়ে ওই ত্রুটির অনুযোগ আর থাকলো না। বরং মনে হলো অভিনেতা, অভিনেত্রী, পরিচালককে – একে অন্যের প্রতি বিশ্বাস ধরে রাখা যে কত জরুরি তা না হলে এমন একটি জটিল চরিত্রে একেবারে নতুন কাউকে নিয়ে আসার সাহস পরিচালক করতেন না । বাসন্তী ও শরদিন্দুর সঙ্গে আরেকটি ঘনিষ্ঠ চরিত্র আমরা পাই – সে উচ্ছল, প্রাণচঞ্চল, এবং শরদিন্দুর পরিবারে খুশির বার্তাবাহক বাসুদেব । এই বাসুদেব চরিত্রে যথার্থ প্রাণ সঞ্চার করতে পেরেছেন সৌম্য দাস ।

এবারে এই নাটকে যার আত্মহত্যার সংবাদকে কেদ্র করে পুরো নাটকের অবতারণা সেই সীতানাথ চরিত্র ও তার স্ত্রী কণা, বিজয়, নিখিল, পার্বতী ও অন্যান্যদের মঞ্চে আমরা দেখি । সীতানাথ চরিত্রে অধ্যাপক অনিন্দ্য সেন সত্যিই অনন্য। দীর্ঘ ভূমিকা, অন্তর্দ্বন্দে জর্জরিত জটিল চরিত্র রূপদানে অভিনয় কখনও আরোপিত মনে হয়নি। কোথাও অতি অভিনয়ের আশ্রয় নিতে হয়নি । মেদহীন অভিনয়। সবাইকে মুগ্ধ করেছে। আর সীতানাথ চরিত্রের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে অভিনয় করেছে কণা, যে কণা জীবনে একটু সুখে স্বচ্ছন্দ পেতে শক্ত ভীত আঁকড়ে ধরে বাঁচতে চায়, যে প্রতি মুহূর্তে নিরাপত্তা হীনতার আতঙ্কে ভুগছে। সেই কণা চরিত্রে সায়ন্তনী পাল  মিঠির অভিনয়ে যে পরিপক্কতা দেখলাম তাতে অভিভূত হয়েছি। অনিন্দ্য সেন ও মিঠি দুজনকে উষ্ণ অভিনন্দন।

কোর্টের লোক ও নিখিল চরিত্রে যথাক্রমে উত্তম কুমার বিশ্বাস ও সঞ্জয় মণ্ডল, চরিত্র অনুযায়ী নিজেদের যথাযথ উপস্থাপন করতে সমর্থ হয়েছেন। কণার বাবা ও বিধুভূষণ চরিত্রে ড.দেবাশিস ভট্টাচার্য ও শিবম দাস দুজনেরই চলন বলনে বিশেষ ধরণ বা টাইপ অভিনয় দর্শকদের ভীষণ আনন্দ দিয়েছে । পরজীবী, লোভী, স্বার্থপর , নির্লজ্জ পিতার অভিনয়ে ড.দেবাশিস ভট্টাচার্য বিশেষ প্রশংসার দাবি রাখেন। পার্বতী চরিত্রে বেবি দেবের উপস্থিতি সংলাপ হীন বা নির্বাক হলেও সংবেদনশীল, তার নির্বাক অভিব্যক্তি দর্শকের মনে অশনিসংকেত দেয়।

সীতানাথের সহযোগী সবচেয়ে গুণগ্রাহী বন্ধু বিজয়। যে সতীনাথের সব অপরাধ, দুর্ববলতাকে ক্ষমার চোখে দেখতে চায়। পার্বতীর প্রতি অন্যায়, গৌরীর প্রতি দুর্বলতাকে ভুল মেনে নিলেও শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলে মেনে নিতে চায় না। এই বিজয় চরিত্রে অভিনয় করেছে ডা. দ্রোহদীপ ভট্টাচার্য (নিশান্ত )। এই চরিত্র রূপদানে দ্রোহদীপের অভিনয় কিছু ক্ষেত্রে একটু চড়া সুরে বাঁধা হয়েছে। যার কারণও নাটক শেষে পরিচালক শান্তনু পাল মঞ্চে দাঁড়িয়ে ব্যক্ত করেছেন। এবং আশা করি আগামীতে এই ত্রুটি থাকবে না। কিন্তু এই প্রসঙ্গে একটা কথা এখানে উল্লেখ করা জরুরি । কারণ এই সময়ে দাঁড়িয়ে এখানে যে কোনও নাট্যকর্ম নিয়ে আলোচনা করতে গেলে অন্তত কী পরিস্থিতি, কোন অবস্থান থেকে এসে নাট্যচর্চায় সামিল হচ্ছেন তা বিবেচনায় রাখা একান্ত প্রয়োজন এবং তাতে তার নাট্যকর্মের প্রতি যথাযোগ্য মর্যাদায় বিচার করা সম্ভব হবে। দ্রোহদীপের ক্ষেত্রেও আমরা জানি, ডাক্তারি পেশা ও পড়াশোনার ফাঁকে একটা সময়কে নাট্যচর্চার কাজে ব্যয় করছে। এটা সত্যিই আমাদের কাছে বিশাল প্রাপ্য। নাটকের প্রতি তাঁর যে গভীর আগ্রহ ও আকর্ষণ, সে একটি ঘটনা এখানে উল্লেখ না করে পারছি না। সনটা মনে নেই ভাবীকালের থিয়েটার ওয়ার্কশপ হবে এবং কিছুদিন বাদে দ্রোহদীপের মেট্রিক পরীক্ষা। ও বললো, এই ওয়ার্কশপ তো আর পাবো না ! তাই আমি ওয়ার্কশপ ও মেট্রিক পরীক্ষা কোনওটাই বাদ দেব না। এবং তাই হলো। পিতা ড. দেবাশিস ভট্টাচার্য ও মা বিশিষ্ট নৃত্যশিল্পী ও প্রশিক্ষক ড. মধুমিতা দাস ভট্টাচার্য অবশ্য পুত্রের এই সিদ্ধান্তে তেমন আতঙ্কিত ও বিচলিত হলেন না । সম্মতি দিলেন। আজ তাই হয়তো একই মঞ্চে পিতা পুত্রের অভিনয় আমরা দেখলাম ।

 নাটকে যে ত্রুটি গুলি নজরে এসেছে তা খুবই সাধারণ। কারণ তাতে নাটকের রস সৃষ্টিতে তেমন বাধা তৈরি হয়নি – যেমন

১) দরজার কড়া নাড়ার শব্দটি আরও সঠিক করে নিলে ভালো।

২) শরদিন্দু বাঁ দিকের (দর্শক থেকে) চেয়ারে বসে ঘুমিয়ে পড়ে স্বপ্ন দেখছিলেন, এবং ফিরে গিয়ে ডান দিকের অন্য একটি চেয়ারে না বসে পুনরায় যদি ঐ চেয়ারটিতে বসেন, তবে ঘুম-স্বপ্ন -ঘুম যে একই সময় একই জায়গায় হচ্ছে, তা নিয়ে দর্শক মনে বিভ্রান্তি তৈরি হওয়ার সুযোগ থাকবে না।

৩) সীতানাথের আত্মহত্যা, বিশেষ করে শরদিন্দুর গল্পে ফাঁসির দৃশ্যে একটু উঁচু জায়গা বা টুল(Stool) ব্যবহার করলে দৃশ্যটি ভিন্ন মাত্রা পাবে এবং ফাঁসির প্রক্রিয়া আরও যুক্তিগ্রাহ্য বা বাস্তবসম্মত হবে।

৪) প্রজেকশনের সঙ্গে ধারাভাষ্য যাতে আরও স্পষ্ট হয়, সে দিকে খেয়াল রাখা দরকার।

সর্বোপরি ভাবীকালের পরিচালক শান্তনু পালকে আন্তরিক অভিনন্দন এই একটি সফল উপস্থাপনার জন্য । ভাবীকালের নাট্যচর্চা অব্যাহত থাকুক। সবাইকে শুভেচ্ছা।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!
Close
Close

Adblock Detected

Please consider supporting us by disabling your ad blocker