Barak UpdatesHappeningsBreaking News
শিক্ষকদের তো বটেই, তবু মায়ের ভূমিকা উল্লেখের দাবি রাখে, বললেন আদিত্যর দিদি
২৫ জুনঃ সেরার তালিকায় স্থান পেতে ছাত্রের কঠোর মেধা-পরিশ্রম যেমন জরুরি, তেমনি চাই শিক্ষকদের সাহায্য-সহযোগিতা। তাঁরা পেছনে লেগে থাকলেই ছাত্রের মেধা-পরিশ্রমের সাফল্য মেলে। আদিত্য দত্তের ক্ষেত্রে এই সবেরই সমন্বয় ঘটেছে। তাই উচ্চ মাধ্যমিকে বাণিজ্য বিভাগে নবম স্থান অধিকারে সক্ষম হয়েছে সে। এমনটাই দাবি তার দিদি আবেরি দত্তের। আবেরি এখন শিলচর মেডিক্যাল কলেজে এমবিবিএস পড়ছেন। তাঁর কথায়, ‘বিশেষভাবে উল্লেখ করতে হয় আমাদের মা রুপা দত্তের কথা। বাবা মারা যাওয়ার পর মা-ই আমাদের সবদিকে পুরো খেয়াল রাখেন। পড়াশোনার ব্যাপারে বিন্দুমাত্র আপস নেই। নিজের স্কুল, অন্যান্য কাজকর্ম সত্ত্বেও আদিত্যর সঙ্গে থেকেছেন। বিজ্ঞানের শিক্ষিকা বলে পড়াতে পারেননি ঠিকই, কিন্তু তাকে প্রচুর সময় দিয়েছেন মা।’
রামানুজ গুপ্ত জুনিয়র কলেজের ছাত্র আদিত্য প্রয়াত অতনু দত্ত ও রুপা দত্তের পুত্র। অতনুবাবু ডিআরডিএ-তে ছিলেন। রূপাদেবী বেরেঙ্গার রমনীমোহন স্কুলে শিক্ষকতা করেন। আদিত্যর সাফল্যে আত্মীয়-পরিজনরা সবাই খুশি। খুশি স্কুল কর্তৃপক্ষ, ছাত্রছাত্রীরাও।