Barak UpdatesHappeningsBreaking News
পেটের ব্যথায় মেডিক্যালে এসে ধরা পড়ে, করোনা সংক্রমিত
২৩ মে: একেবারেই বদরপুরের এংলারবাজারের খলিলুর রহমানের মত ঘটনা৷ অসহ্য পেটের ব্যথায় শিলচর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে গিয়েছিলেন শিলচর রায়গড়ের ৬৫ বছরের বৃদ্ধা অর্চনা নন্দী৷ বিধি অনুসারেই এখন ভর্তির সময় কোভিড টেস্ট করানো হয়৷ শনিবার বিকালেই রিপোর্ট আসে, তিনি করোনায় আক্রান্ত৷ সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে কোভিড ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়৷ খলিলুর রহমানের খাদ্যনালীতে ফুঁটো৷ আর অর্চনা দেবী লিভার সিরোসিসে ভুগছেন৷ মূল রোগের সঙ্গে অবশ্য করোনার কোনও সম্পর্ক নেই৷ ডাক্তাররা জানিয়েছেন, প্রতিটি পৃথক বিষয়৷ তবে কোভিড ওয়ার্ডে এখন সব সমস্যারই একসঙ্গে চিকিৎসা চলবে৷
আরও একটি বিষয়, খলিলুর রহমান ও অর্চনা নন্দী কীভাবে সংক্রমিত হলেন, তা জানা যায়নি৷ দুইজনের কেউ অনেকদিন ধরে কোথাও যাননি৷ তাহলে সংক্রমিত হলেন কী করে, এ নিয়েই চিন্তায় সাধারণ জনতা৷
শনিবার অর্চনা নন্দীর সঙ্গে পজিটিভ রিপোর্ট আসে ৭ বছরের শিশু নাসরিন বেগমেরও৷ সে তার মা-বাবার সঙ্গে তেলেঙ্গানা থেকে ফিরেছে৷ বাড়ি কাশীপুর চতুর্থ খণ্ডের বাদ্রীপারে৷ এখন রয়েছে ডনবস্কো কোয়রান্টাইন সেন্টারে৷ তাকেও মেডিক্যাল কলেজের কোভিড ওয়ার্ডে নিয়ে যাওয়া হয়েছে৷ এই সময়ে শিলচর মেডিক্যাল কলেজে মোট ২১ জন করোনা রোগীর চিকিৎসা চলছে৷