Barak UpdatesBreaking News

অতসীর ছায়া জেলার অফিসে অফিসে, সোশ্যাল মিডিয়ায় নানা তথ্য
Shadow of Atasi haunts offices of the district, flood of information in Social media

২ মার্চঃ বাইরে বোর্ড ঝুলছে, দেবও না, নেবও না। ভেতরে ভিন্ন স্লোগান, এখানে এটা দিতেই হয়। এ শুধু অতসী দত্ত তরফদারের কাহিনি নয়। নির্বাচন শাখার সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট অতসীকে গ্রেফতারের পর সোশ্যাল মিডিয়ায় এ সংক্রান্ত নানা তথ্য উঠে আসছে।

এই সবেতেই মূলত কাছাড়ের জেলাশাসক লায়া মাদ্দুরির দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে। দাবি উঠছে, আকস্মিক অভিযান চালানো হোক ট্রেজারি, সেটেলমেন্ট, এএসইবি, ডিআই অফিসে। এমনকী, বাদ দিতে বারণ করা হয়েছে পুলিশ বিভাগকেও।

তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশি ক্ষোভ ধরা পড়েছে ট্রেজারির কাণ্ডকারখানায়। রাধামাধব কলেজের এক শিক্ষক ফেসবুকে লিখেছেন, নিউ শিলচর সাব-ট্রেজারিতে বর্ষশেষের বিল ছাড়াতে ১৮ হাজার টাকা দাবি করা হয়েছিল। জনতা কলেজের শিক্ষিকা বললেন. আমাদের কাছেও ২০ হাজার টাকা চেয়েছিল। এ দুটোই নিউ শিলচর সাব-ট্রেজারির ঘটনা। এর পরই সংযোজন ঘটান অন্যান্যরা। তাঁদের বক্তব্য, শুধু কি নিউ শিলচর সাব-ট্রেজারি, শিলচর ট্রেজারিতেও একই ঘটনা। উতকোচ ছাড়া কোনও বিভাগের কোনও বিল পাস হয় না।

মোদী জমানাতেও অসমের কাছাড় জেলায় ‘অতিরিক্ত’ ছাড়া কাজ হয় না। জমি-বাড়ির কাজে অর্থ দাবি করেন ভূমি বন্দোবস্ত দফতরের কর্মীরা। ঘুষ ছাড়া অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের পেনসনের কাগজ উপ-পরিদর্শকের অফিস থেকে নিয়ে যেতে কী হয়রানি হয়, কিছুদিন আগে জানিয়েছিলেন এক শিক্ষক। এক টাকাও ঘুষ দেবেন না, প্রতিজ্ঞা করায় ১১ বছর লেগেছে তাঁর পেনশন মঞ্জুরিতে। আর স্টাম্প পেপার ভেন্ডাররা তো প্রতিদিন মানুষকে ভুগিয়ে মারছেন। ২০ টাকার স্টাম্প ৩০ টাকায় বিক্রি নিয়মিত ব্যাপার। ৫০-৬০ টাকাও ছাড়িয়ে যায়।

অতসী গ্রেফতার সূত্রে সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ধরনের উতকোচ-কথার ছড়াছড়ি। যত সময় যাচ্ছে, ‘কোথায় কত ঘুষ দিতে হয়’, সেই তালিকার বহর বাড়ছে।

April 1: A signboard hangs outside offices in which it is written: “Neither will we give, nor will we take.” But a different slogan rings inside, which reads- You will have to give it here. The story of Atasi Dutta Tarafdar is not an isolated one. After Senior Assistant of District Election Office Atasi Dutta Tarafdar was arrested by vigilance officials, the social media is replete with information explosion.

All such comments in the social media is to draw the attention of Deputy Commissioner Laya Madduri. Strong demands were raised to conduct sudden raids at Treasury, Settlement, ASEB (APDCL), D.I. Office. Demand was also raised to bring the police department under the scanner.

However, people rained maximum anger in social media against Treasury department. A teacher from Radhamadhab College has written in his wall in Facebook that New Silchar Sub-Treasury has demanded a bribe of Rs. 18,000 in order to release their arrears bill. A lady teacher of Janata College wrote that they were also demanded to pay a bribe of Rs. 20,000. Both these two incidents are related to New Silchar Sub-Treasury. Many others added their own experience about the work culture of other offices. They wrote that not only New Silchar Sub-Treasury, such kind of incidents occur even at Silchar Treasury.


Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!
Close
Close

Adblock Detected

Please consider supporting us by disabling your ad blocker