Barak UpdatesHappeningsBreaking News
Mixed response during Bharat Bandh at Silchar, attendance less in officesবনধ-এ মিশ্র সাড়া বরাকে, সরকারি কার্যালয়ে উপস্থিতি কম
৮ জানুয়ারি : বিভিন্ন শ্রমিক, কর্মচারী ও কৃষক সংগঠনের ডাকা দেশব্যাপী সাধারণ ধর্মঘটে শিলচরে মিশ্র সাড়া পড়েছে। ১৪ দফা দাবি আদায়ে বুধবার বরাক উপত্যকায় সকাল ৫টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ১২ ঘণ্টার বনধ আহ্বান করে বিভিন্ন ট্রেড ইউনিয়ন। কয়েকদিন আগে থেকেই বনধ-কে ঘিরে ব্যাপক প্রচার অভিযান চালিয়েচ্ছিল বনধ আহ্বানকারীরা।
এ দিকে, বুধবার সকালে প্রচণ্ড কুয়াশা ও হাড় হিম করা শীতের মধ্যেও অটোরিক্সা ও মোটরবাইক চলতে দেখা যায়। দূরপাল্লার যাত্রীবাহী বাস শিলচর ছেড়ে যেতে বা শহরে প্রবেশের ক্ষেত্রে কোনও অসুবিধা হয়নি। শহরের মূল সড়কে সকালে কোনও পিকেটারকে দেখা যায়নি। মোড়ে মোড়ে প্রচুর সংখ্যায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল। তবে হাট-বাজার বা দোকানপাট সকাল থেকেই খুলতে দেখা যায়নি।
অন্যদিকে সরকারি কার্যালয়ে কর্মীদের উপস্থিতির ক্ষেত্রে যাতে কোনও গড়িমসি না থাকে, সেজন্য মঙ্গলবারই কড়া নির্দেশ জারি করে রেখেছিল জেলা প্রশাসন। এতে বলা হয়, কার্যালয়ে উপস্থিত না থাকলে কর্মীদের বেতন কর্তন করা হবে।
এ নিয়ে রাজ্যের পার্সোন্যাল বিভাগ জেলাশাসকের কাছে বার্তা পাঠায়। তবে সরকারের কড়া নির্দেশ থাকলেও বুধবার প্রায় সব কার্যালয়েই কর্মীদের উপস্থিতির সংখ্যা কম ছিল। যানবাহনের অভাবে অনেকে কার্যালয়ে যেতে পারেননি বলে জানা গেছে। তাছাড়া বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাস্তায় গাড়ির সংখ্যা সামান্য বাড়লেও দিনভর ধর্মঘটের আবহ ছিল শহরজুড়ে।
January 08: The impact of the 12-hour Bharat Bandh convened by a number of labour, employees and farmers organization at Silchar received mixed response. A number of trade unions gave call of the All India strike from 5 AM to 5 PM on Wednesday in support of 14-point charter of demands. Since the last few weeks, effort was put in to make people aware about the bandh by the unions.
On the flip side, on Wednesday early morning, braving the cold weather, auto rickshaws and motor bikes were seen on the streets of Silchar. Night super buses to and from Silchar easily went around. No picketer was noticed in the main streets of the town. Police forces were posted in almost all points of Silchar. However, shops and markets were mostly closed.
Meanwhile, fearing government order of compulsory attendance in offices, employees and staff in the district tried to go their respective work place. But in the absence of vehicles, the attendance was very thin in the offices.
But during office hours picketers were seen in front of major government establishments. Leaders of AICCTU, AITUC, NTUI and Assam Majdoor Sramik Union were arrested from Sadarghat and near DC office. All of them were put in temporary confinement.