Barak UpdatesHappeningsBreaking News
বঙ্গসাহিত্যের কেন্দ্রীয় অধিবেশন এ বার শিলচরে, অভ্যর্থনা সমিতি গঠিত
৮ ফেব্রুয়ারিঃ বরাক উপত্যকা বঙ্গসাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্মেলনের দ্বিবার্ষিক কেন্দ্রীয় অধিবেশন এ বার শিলচরে অনুষ্ঠিত হবে। বিধানসভা নির্বাচনের জন্য দিনতারিখ চূড়ান্ত না হলেও একে সার্থক করে তুলতে প্রস্তুতিমূলক কর্মকাণ্ড শুরু হয়ে গিয়েছে। গত ৩১ জানুয়ারি বঙ্গভবনে এই উপলক্ষে এক সভা আয়োজিত হয়। উপস্থিত সবাই একবাক্যে বলেন, নানা দিক থেকে এই সময়ে আসামে বাংলাভাষা ও বাঙালি সংকটের মুখে। তাই এ বারের অধিবেশন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সে দিকে খেয়াল রেখে এক শক্তিশালী অভ্যর্থনা সমিতি গঠন করা হয়। সঙ্গে গঠিত হয় ২০টি উপ-সমিতি।
সংগঠনের সংবিধান মেনে অভ্যর্থনা সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মনোনীত হয়েছেন ক্রমে জেলা কমিটির সভাপতি তৈমুর রাজা চৌধুরী ও সম্পাদক ড. জয়ন্ত দেবরায়। দীনেন্দ্র নারায়ণ বিশ্বাসকে কার্যবাহী সভাপতি, বিশ্বনাথ ভট্টাচার্যকে কোষাধ্যক্ষ এবং কবীর হোসেনকে কার্যালয় সম্পাদকের দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে।
সহ-সভাপতিরা হলেন শ্যামলকান্তি দেব, ড. বিভাসরঞ্জন চৌধুরী, ড. গীর্বান বিশ্বাস, অমলকান্তি (বাদল) দে, মৃগাঙ্কমোহন দাস, সমরকান্তি রায়চৌধুরী, ড. বিভাস দেব, পার্থসারথি চন্দ, ব্রজেশ্বর সিংহ, জগবন্ধু দাস, হরিদাস দত্ত, গৌরী দত্তবিশ্বাস, তাজউদ্দিন বড়ভুইয়া, বক্তার হোসেন বড়লস্কর, রজতকান্তি দেবলস্কর, সব্যসাচী সিনহা, মুকুলরঞ্জন বর্মন, সমীর মেধি, কাজল দেমতা, পুণ্যপ্রিয় চৌধুরী, জয়দীপ বিশ্বাস, সাধন পুরকায়স্থ, বাবুল হোড়, সুমিত্রা দত্ত, ড. দিলীপকুমার দে, মহুয়া চৌধুরী, সুজন দত্ত, বেণুলাল বর্মন, অমিত সিকিদার ও সুজিত দাস।
চারজনকে সহকারী সাধারণ সম্পাদক মনোনীত করা হয়েছে। তাঁরা হলেন শৈবাল গুপ্ত, হিমাদ্রীশেখর দাস, সঞ্জয় দেবলস্কর ও ঋষিকেশ চক্রবর্তী। শিবব্রত দত্তকে হিসাব পরীক্ষকের দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে।
বিভিন্ন উপসমিতিতে সভাপতি ও আহ্বায়ক মনোনীত হয়েছেনঃ অর্থ – নীলাভ মৃদুল মজুমদার ও শান্তনু দাস, সাহিত্য –বিশ্বতোষ চৌধুরী ও হাসনা আরা শেলী, আলোচনা – দীপক সেনগুপ্ত ও ড. দীপেন্দু দাস, সংস্কৃতি – সব্যসাচী পুরকায়স্থ ও অভিজিত ধর, স্মরণিকা – সঞ্জীব দেবলস্কর ও পরিতোষ দত্ত, মুক্তমঞ্চ – মনোরঞ্জন মালাকার ও সুপ্রদীপ দত্তরায়, নির্মাণ – জয় বরদিয়া ও আশিস চক্রবর্তী, শিশুমেলা – শিপ্রা পুরকায়স্থ ও তাপসী দত্ত, প্রদর্শনী – প্রদীপ আচার্য ও অরুণকুমার পাল, খাদ্য – রাজকুমার পাল ও অনিল পাল, শোভাযাত্রা – সীমান্ত ভট্টাচার্য ও চন্দন শর্মা, স্বেচ্ছাসেবক – ড. কে নয়নচাঁদ সিংহ ও সত্যজিত দে, প্রচার – ইমাদউদ্দিন বুলবুল ও উত্তমকুমার সাহা, আবাসন – মিলনউদ্দিন লস্কর ও কৃষ্ণগোপাল হালদার, পরিবহন – চিরঞ্জিত ঘোষ ও অমিতাভ পাল, স্বাস্থ্য – ডা. অনিরুদ্ধ বিশ্বাস ও প্রদীপ বণিক, আলো-ধ্বনি – রন্টু বাগচী ও দীপককান্তি দত্তবিশ্বাস, আপ্যায়ণ – প্রেমতোষ বণিক ও লুতফা আরা চৌধুরী, নিবন্ধীকরণ – সুদীপ চক্রবর্তী ও বিপ্লব মজুমদার, বইমেলা – গোবিন্দ কংসবণিক ও শিপ্রা সাহা।
গঠন করা হয়েছে একটি উপদেষ্টা মণ্ডলীও। তাতে রয়েছেন কবীন্দ্র পুরকায়স্থ, ড. সৌরীন্দ্রকুমার ভট্টাচার্য, ড. তপোধীর ভট্টাচার্য, পরিমল শুক্লবৈদ্য, ডা. রাজদীপ রায়, কৃপানাথ মালা, আমিনুল হক লস্কর, গৌতম রায়, সুস্মিতা দেব, দিলীপকুমার পাল, কমলাক্ষ দে পুরকায়স্থ, অমরচাঁদ জৈন, কিশোর নাথ, মিহিরকান্তি সোম, কৃষ্ণেন্দু পাল, বিজয় মালাকার, আজিজ আহমেদ খান, নিজামউদ্দিন চৌধুরী, সুজামউদ্দিন লস্কর, আনোয়ার হোসেন লস্কর, গৌতমপ্রসাদ দত্ত, আতাউর রহমান মাঝারভুইয়া, অজিত সিংহ, রাজদীপ গোয়ালা, আবিদ রাজা মজুমদার, স্নেহাংশুরঞ্জন স্বামী, সনৎকুমার বিশ্বাস, মহাবীর জৈন, শংকর অধিকারী, বিমল আগরওয়াল, দুলাল মিত্র, ও চূড়ামণি সিংহ, শিবেন্দ্র সিংহ, বিশ্বজ্যোতি বর্মন, তাপসকুমার রায়, ডা. সিদ্ধার্থ ভট্টাচার্য, শিহাবউদ্দিন লস্কর, মকব্বির আলি, মহবুবুল বারী, হারাণ দে ও কমল সারদা।