Barak Updates
পঁচিশে তিনও পায়নি, কী করে ভর্তি !
১৭ জানুয়ারিঃমালুগ্রাম গার্লস হাইস্কুলে গৈরিক ভারতের বিক্ষোভ ভিত্তিহীন,দাবি স্কুলের পরিচালন সমিতির। একই সুর এলাকার বিশিষ্ট নাগরিকদেরও। আজ স্কুলেই সাংবাদিকদের সামনে নিজেদের এমন মতামত তুলে ধরেন তাঁরা। সমিতির সভাপতি সৌমেন ভট্টাচার্য বলেন, ২৫ বছর ধরে পরীক্ষার মাধ্যমে এই বিদ্যালয়ে ভর্তির ছাড়পত্র পাচ্ছেন পড়ুয়ারা। এবারও একই প্রক্রিয়ায় ভর্তি হয়েছে। আর এতে মালুগ্রাম গার্লস এম ই স্কুলের বেশ কয়েকজন ছাত্রীর নাম বাদ পড়েছে। কারণ ইংরেজি ও গণিত বিষয়ে নূন্যতম কাট অফ মার্কস ২৫ এর মধ্যে ৩ পর্যন্ত পায়নি তারা। সরাসরি ছাত্রীদের পরীক্ষার উত্তরপত্র সামনে রাখেন সৌমেন বাবু। তাঁর কথায় গৈরিকভারতের প্রবাল পালচৌধুরী, মণিভূষন চৌধুরী, বিপ্লব দেবনাথরা আসল ব্যাপার না জেনে একটা হই-হট্টগোলের পরিবেশ তৈরি করেছেন। স্কুলের শৈক্ষিক অবহকে নষ্ট করতেই এই কাণ্ড, বলে উল্লেখ করেন সৌমেন বাবু। বিভিন্ন বিরূপ প্রতিক্রিয়ায় যে প্রধান শিক্ষিকা ও স্কুলকে অসম্মান করেছেন গৈরিক ভারতের কর্মকর্তারা, এর চরম নিন্দা জানান তিনি।
সমিতির সম্পাদক প্রধান শিক্ষিকা রূপা পাল বলেন, একই চত্বরে মালুগ্রাম এম ই ও হাই স্কুল থাকলেও, দুটো পৃথক প্রশাসনিক ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণে এগুলো। ফলে মালুগ্রাম এম ই -র পড়ুয়া বলে নিয়মের বাইরে কোনও সহানুভূতি দেখানোর প্রশ্নই ওঠেনা।
নাগরিকদের প্রতিনিধি হিসেবে তপজ্যোতি ভট্টাচার্যের সাফ কথা, আগামীতে গৈরিক ভারত হোক চাই অন্য কোনোও সংগঠন অন্যায়ভাবে এধরণের আন্দোলনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে এলাকাবাসী।
আরেক বিশিষ্ট নাগরিক কিশোর ভট্টাচার্য বলেন, স্কুলের ভালমন্দ খতিয়ে দেখার দায়িত্ব স্কুল কতৃপক্ষের। শিক্ষার মান উন্নয়নে যে কোনোও পদক্ষেপ নিতে পারেন পিরিবহালন সমিতি ও প্রধান শিক্ষিকা। অন্যদের মধ্যে কাজল চক্রবর্তী, জয়ন্ত সিকিদার, তুষারকান্তি ভট্টাচার্য, সবিতা দাস প্রমুখ।
সমিতির সম্পাদক প্রধান শিক্ষিকা রূপা পাল বলেন, একই চত্বরে মালুগ্রাম এম ই ও হাই স্কুল থাকলেও, দুটো পৃথক প্রশাসনিক ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণে এগুলো। ফলে মালুগ্রাম এম ই -র পড়ুয়া বলে নিয়মের বাইরে কোনও সহানুভূতি দেখানোর প্রশ্নই ওঠেনা।
নাগরিকদের প্রতিনিধি হিসেবে তপজ্যোতি ভট্টাচার্যের সাফ কথা, আগামীতে গৈরিক ভারত হোক চাই অন্য কোনোও সংগঠন অন্যায়ভাবে এধরণের আন্দোলনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে এলাকাবাসী।
আরেক বিশিষ্ট নাগরিক কিশোর ভট্টাচার্য বলেন, স্কুলের ভালমন্দ খতিয়ে দেখার দায়িত্ব স্কুল কতৃপক্ষের। শিক্ষার মান উন্নয়নে যে কোনোও পদক্ষেপ নিতে পারেন পিরিবহালন সমিতি ও প্রধান শিক্ষিকা। অন্যদের মধ্যে কাজল চক্রবর্তী, জয়ন্ত সিকিদার, তুষারকান্তি ভট্টাচার্য, সবিতা দাস প্রমুখ।
English text here