সোমবার এই উচ্ছেদ অভিযান শুরুর পরই ট্যুইটারে সন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। তিনি লেখেন, “অবৈধ দখলদারির বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান চলছে। ৮০০ পরিবারকে উচ্ছেদ করে, ৪টি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এবং একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ভেঙে গুঁড়িয়ে সাড়ে চার হাজার বিঘা জমি খালি করার জন্য আমি খুব খুশি। এই কাজের জন্য দরঙ প্রশাসন ও আসাম পুলিশের প্রশংসা করছি।”
পরে রাজ্য সরকার জানিয়েছে, গুলি চালনার ঘটনায় দুইজনের মৃত্যুর ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।হাই কোর্টের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিকে এই দায়িত্ব প্রদান করা হবে।
বিজেপির আসাম রাজ্য কমিটির প্রধান মুখপাত্র কামাখ্যাপ্রসাদ তাসা বলেন, ভাল কাজের যারা বিরোধিতা করে, তারা অপরাধীই। সরকার অপরাধীদের প্রশ্রয় দেবে না। এ দিকে, এক সরকারি চিত্রগ্রাহকের আচরণ নিয়ে চর্চা জোরালো হয়ে উঠেছে৷ মৃতের ওপর তার লাফিয়ে পড়া, পা মাড়ানোর ভিডিও সোস্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে৷
রাজ্যের ডিজিপি ভাস্করজ্যোতি মহন্ত জানান, অভিযুক্ত চিত্রগ্রাহক বিজয় বনিয়াকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে সিআইডিকে ওই ঘটনার তদন্তভার দেওয়া হয়েছে। বিজয় বর্তমানে সিআইডির জিম্মায়৷