Barak UpdatesIndia & World UpdatesHappenings

একই জায়গায় চাকা পড়ল, ৬ ঘণ্টা পর পাহাড় লাইন স্বাভাবিক
Kanchenjunga Express derailed, all passengers safe

১ অক্টোবরঃ একেবারে একই জায়গায়। দাউতোহাজা ও ফাইডিংয়ের মধ্যে ঠিক এই জায়গাতেই গত ২৪ সেপ্টেম্বর মালগাড়ির চাকা ট্র্যাক থেকে পড়ে গিয়েছিল। আজ সোমবার এক সপ্তাহের মাথায় কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের পেছনের ইঞ্জিনের চাকা নীচে পড়ে গিয়েছে। তবে কারও কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।

ঘটনা ১১টা ২০ মিনিটে। রেল দফতর জানিয়েছে, পেছনের ইঞ্জিন কেটে আটকে পড়া ট্রেনটিকে প্রথমে ফাইডিং স্টেশনে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। পরে কর্তৃপক্ষের নির্দেশ এলে আগরতলার উদ্দেশে ছাড়া হয়। এ দিকে, উদ্ধারকারী দল গিয়ে ২টার আগেই ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। দ্রুত ট্র্যাক মেরামতির কাজ সেরে এখন পাহাড় লাইন স্বাভাবিক করে তোলা হয়েছে।

রেলকর্তারা কোনও ট্রেন বাতিল না করলেও ট্র্যাক মেরামতির পর বিভাগীয় সার্টিফিকেটের জন্য বেশ কিছু সময় অপেক্ষা করতে হয়। তাতে সপ্তাহ পেরনোমাত্র বরাক উপত্যকা, ত্রিপুরা, মণিপুর, মিজোরামের যাত্রীরা দুর্ভোগে পড়ে। রাতের যাত্রীরা ছিলেন অনিশ্চয়তা, উদ্বেগে। শেষে অবশ্য নির্ধারিত সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় দিল্লিগামী সম্পর্কক্রান্তি এক্সপ্রেসকে শিলচর থেকে ছাড়া হয়। রেলবিভাগ সূত্রে জানা গিয়েছে, দুর্ঘটনাস্থল সহ পুরো লাইন এখন ঠিক রয়েছে। রেলগাড়ির চলাচল স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছে।
[/tab

October 1: Within a week, the incident of derailment occurred once again in the hill section exactly in the same place where it occurred on 24 September. Today morning at around 11.20, the rear wheels of 13173 Kanchenjunga Express derailed in between Dautahaja and Faiding. However, none of the passengers were injured and all were reported to be safe.

As per Railway sources, the recovery team has reached the spot before 2 in the afternoon. The rear engine of the train was detached. The train was then taken to Faiding station. The work of repairing the track is going on.

Though the railway officials have not yet cancelled any train, yet trains will run only when clearance certificate is given by the department. Once the track gets the clearance, a goods train will depart first, which will then be followed by passenger train.

However, people have expressed concern regarding the quality of work done by the railway department. Fingers are also raised towards the safety department officials who give clearance certificates. The frequent derailment of trains in the hill section has therefore become a major cause of concern for the passengers.

 

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!
Close
Close

Adblock Detected

Please consider supporting us by disabling your ad blocker