Barak UpdatesBreaking News
No doctors at health centre, electrician of Assam University dies being electrocutedচিকিতসকহীন হেলথ সেন্টার, মৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিশিয়ান
১৪ জুন : হাই টেনশন লাইনে কাজ করতে গিয়ে বিদ্যুতের ছোবলে প্রাণ গেল আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এক কর্মীর। বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সূত্র জানিয়েছে, মৃত কর্মী মিঠুন রায় বিশ্ববিদ্যালয়ে ঠিকাভিত্তিতে ইলেক্ট্রিশিয়ান হিসেবে কাজ করতেন।
সূত্রটি জানিয়েছে, শুক্রবার সকাল ৮টা নাগাদ বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরেই হাই টেনশন লাইনে তিনি কাজ করতে উঠেছিলেন। সে সময় বিদ্যুতের ছোবলে আঘাত পেয়ে তিনি উপর থেকে নিচে পড়ে যান। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের হেলথ সেন্টারে। কিন্তু সেখানে তখন কোনও চিকিতসক ছিলেন না। অনেকক্ষণ অপেক্ষার পরও বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অ্যাম্বুলেন্স পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা বিভাগের কর্মীরা একটি গাড়ির ব্যবস্থা করে তাঁকে শিলচর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্তু সেখানে তাঁর চিকিতসা শুরু হবার একটু পরেই তিনি মারা যান।
প্রসঙ্গত, বহুদিন থেকেই তিনি ঠিকাদারের অধীনে বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করছেন। তাঁর মূল বাড়ি মাসিমপুর এলাকায় হলেও তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে একটি ভাড়াবাড়িতে থাকতেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী ও তিন সন্তান রেখে গেছেন।
এ দিকে, বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি হেলথ সেণ্টার থাকা সত্ত্বেও সেখানে কেন চিকিতসক নেই, এ নিয়ে বিভিন্ন মহল থেকে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। অথচ বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিতসক পদে একজনকে নিয়োগ করা হয়েছে। চিকিতসকের থাকার জন্য কোয়ার্টারও রয়েছে। তাসত্ত্বেও দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিতসক না থাকার বিষয়টি দুর্ভাগ্যজনক বলে অনেকেই উল্লেখ করেছেন। সময়মতো চিকিৎসক থাকলে এই ব্যক্তির প্রাণ বাঁচানো সম্ভব হতো বলেও মন্তব্য করেছেন কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী। এ ঘটনায় বিভিন্ন মহলে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
The source informed that Mithun Roy climbed to the top of an electric pole in the campus and was working in a high tension wire at around 8 AM on Friday. At that moment he was electrocuted and he fell down from the pole. The security staff somehow managed a vehicle and rushed him to the University Health Centre. However, there was no doctor present in the Health Centre at that time. After waiting for some time, when no doctors turned up, he was taken to Silchar Medical College and Hospital (SMCH). But on reaching SMCH, Mithun breathed his last.
It needs mention here that Mithun was working under a contractor in the university since a long period of time. Though he is an inhabitant of Masimpur but for the sake of his job, he stays in a rented house near the university.
Meanwhile, fingers are raised towards the functioning of the University Heath Centre. Though there are doctors appointed by the varsity in the health centre. Quarters in the campus are also allotted for health centre physician, but inspite of that most of the times doctors remain beyond the reach of ailing patients. On condition of anonymity, some other employees of the varsity lamented that Mithun’s life could have been saved if he got immediate medical intervention at the health centre.