Barak UpdatesBreaking News
দাবি আদায় করেই অনশন প্রত্যাহার গবেষকদেরHunger strike withdrawn by Research Scholars after all demands accepted by Assam University
৯ মার্চ: অনশনে বসে একের পর এক ছাত্র-গবেষক অসুস্থ হয়ে পড়লে কর্তৃপক্ষ লিখিত ভাবে তাদের দাবি মেনে নেয়। এরপরই অনশন ভাঙলেন আন্দোলনকারীরা।
উপাচার্য-রেজিস্ট্রার জানানt, ১৫ এপ্রিলের মধ্যে ২০১৭ ও ২০১৮ সালের ফেলোশিপের অর্থ মিটিয়ে দেওয়া হবে। রাতেই ২০১৯ সালের ফেলোশিপের আবেদন চেয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি হবে। ভোকেশনাল কোর্সে যারা ভর্তি হয়েছে, তাদের ক্লাস ও পরীক্ষায় সমস্যা হবে না।
ফেলোশিপের অর্থের দাবিতে ৫ মার্চ আন্দোলন শুরু করেছিল গবেষক সংস্থা। প্রথম দিন প্রশাসনিক ভবনের সামনে ধরনা দেন তারা। পরদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল গেট বন্ধ করে দেওয়া হয়। শুক্রবার থেকে শুরু হয় আমরণ অনশন। শরিক হয় ভোকেশনাল ও ফার্মাসিউটিক্যালস পড়ুয়ারা। ছাত্র সংসদ পাশে বসে সমর্থন জানায়।
শনিবার দুপুরে এক গবেষককে শিলচর মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করা হয়। বিকেলে অবরোধ স্থল থেকে তুলে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয় ভোকেশনাল কোর্সের এক ছাত্রকে। এর পরই চিন্তা বেড়ে যায় কর্তৃপক্ষের। উপাচার্য দিলীপ চন্দ্র নাথ শনিবার জাপান থেকে দেশে ফেরেন। সরকারি আবাসনে যাওয়ার সময় আন্দোলনকারীরা তাকে ঘিরে ধরেন। তিনি কথা দেন, সব দাবি মেটানো হবে। আগে অনশন প্রত্যাহার করা হোক।
গবেষকরা ফেলোশিপের বিজ্ঞপ্তি ছাড়া আন্দোলন থেকে সরবেন না বলে জানিয়ে দেন। অন্যান্য দাবি দাওয়ার ব্যাপারেও লিখিত চান তারা। এদিকে, রেজিস্ট্রার সঞ্জীব ভট্টাচার্য অনশন প্রত্যাহারের জন্য অভিভাবকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন। পরে নিজেরাই লিখিত দিয়ে অনশন প্রত্যাহার করান।