Barak UpdatesAnalytics
শিলচরে প্রার্থিত্ব নিয়ে ক্ষোভ তৃণমূল কংগ্রেসেওGrievance grows among Silchar TMC regarding distribution of tickets
সংগঠন না থাকলেও ভোট এলে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী জোটার ব্যাপারটি অবশ্য নতুন নয়। প্রার্থিত্বের জন্য লড়াইও বাঁধে। ভোট শেষ, দল শেষ। ফের নতুন মুখ। আবার কিছুদিনের জন্য ছুটোছুটি।
চার বছরে বরাক উপত্যকায় কেউ কোথাও তৃণমূল কংগ্রেসের ঘাসফুল দেখেননি। এনআরসি ইস্যুতে গত বছর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৫ সাংসদকে শিলচর পাঠিয়েছিলেন। তাঁদের সঙ্গে দেখা করতে বিমানবন্দরে গিয়েছিলেন শান্তিকুমার সিংহ, হিতব্রত রায়, পরিমল রায়-রা। রাজ্য সরকার সাংসদদের বিমানবন্দরে আটকে দেয়। তাঁরাও ফিরে আসেন। পরে শান্তিবাবু যোগাযোগ করেন কলকাতায়। গড়েন কাছাড় জেলা কমিটি। মাস কয়েক আগে পঞ্চায়েত নির্বাচনে এক জেলা পরিষদ আসনে প্রার্থীও দাঁড় করানো হয়। এক শতাংশ ভোটও মেলেনি। এমন শক্তিতেই এ বার টিকিটের লড়াই জমে উঠেছিল।
২০১৪-র লোকসভা নির্বাচনের মাসতিনেক আগেও শিলচরে তৃণমূল কংগ্রেসের সভা ডেকেছিলেন রবীন্দ্র সিংহ। লোকজন ভালই জমিয়েছিলেন। পরে টিকিট পেয়েছিলেন ওয়াজেদ রেজা ওসমানি। ভোটের আগেই দলের সঙ্গে সংশ্রব ত্যাগ করেন রবীন্দ্র। জামানত খুইয়ে সম্পর্ক ছাড়লেন ওসমানিও।
অন্যদিকে, করিমগঞ্জ আসনে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী করেছে শ্রীকোণার যুবক চন্দনকুমার দাসকে। রবিবার তিনি নিজের পাড়ায় সভা করেছেন। জানিয়েছেন, প্রথমে বিধানসভা কেন্দ্র ভিত্তিক একটি করে সভা হবে। পরে যাবেন সংসদীয় এলাকার বিভিন্ন স্থানে।