India & World UpdatesBreaking News

৫ বছর আগে মৃত ছেলেকে ফিরে পাওয়ার আশায় সব খোয়ালেন বাবা
Father lost everything in the hope of getting back his son who died 5 years ago

৪ ফেব্রুয়ারিঃ দুয়েক নয়, ছেলে মারা যাওয়ার পাঁচ বছর হয়ে গেছে। অথচ, আজ পর্যন্ত মোহ ছাড়তে পারেননি বাবা। কোলে-পিঠে করে যে সন্তানকে বড় করেছেন, তাঁর মৃত্যু মেনে নিতে নারাজ। এখনও যদি অকালে চলে যাওয়া ছেলেকে ফিরে পান, এমন আশা নিয়ে পথ চেয়ে বসে আছেন। আর এই আবেগপ্রবণতাই  বিপদের দিকে ঠেলে দিল অন্ধ্রপ্রদেশের থুপপাকুল্লা রামু-কে। সর্বস্ব খোয়ালেন এক প্রতারক তান্ত্রিকের খপ্পড়ে পরে।

‘৪১ দিন ছেলের কবরের পাশে রাত দিন থাকতে হবে। প্রণামী দিতে  হবে ৭ লক্ষ। তবে ছেলেকে ঠিক ফিরে পাবেন’। তান্ত্রিকের এমন আশ্বাস পেয়ে ছেলের মায়ায় ফাঁদে আটকা পড়ে যান রামু। যে কোনও ভাবে জোগাড় করে তড়িঘড়ি এই বিশাল অঙ্কের টাকা তুলে দেন ভন্ড তান্ত্রিকের হাতে। কথামত বসে থাকেন কবরের কাছে। খবরটি পুলিশের কানে যেতেই, সদলবলে ছুটে আসেন পুলিশ কর্মীরা। কবরের পাশ থেকে ৩৮ দিনের মাথায় উদ্ধার করেন রামুকে। প্রতারক তান্ত্রিকের খোঁজে রয়েছে পুলিশ।

প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে মাত্র ২৬ বছর বয়সে মারা যায় রামুর ছেলে শ্রীনিবাসুলু। তরতাজা ছেলেকে হারিয়ে তখন থেকেই গভীর শোকে আকূল বাবা থুপ্পাকুল্লা রামু।


February 4:

In a bizarre incident, with a hope that his dead son would come back to life, a man in Andhra Pradesh’s Nellore guarded his son’s grave for 38 days, apparently after direction from a local tantric. 56-year-old Thuppakula Ramu of Petluru village in the district stayed in a graveyard believing that his dead son would return, as told to him by the tantric. It is believed that Ramu even paid Rs 7 lakh to him in return.
Tupakula Srinivas had died of swine flu. Tupakula Rangaiah and Narsamma not only camped next to the spot where their son was buried, but also were chasing away any one who came near to them to explain that the dead do not return. The parents then put dried bushes on the top of the site and started living in the burial ground. They even carried food to the burial ground and had it there. They carried sticks to drive away any one who ventured near the spot.

A few days later the local people informed the police about the incident. After receiving an information about this bizarre case, police reached the site and counselled Ramu. He returned home, but still believed that his son would come back to life. Finally, they left their son’s burial spot and returned home after 37 days. The police are also conducting an awareness campaign in the village advising people not to fall prey to the “babas” that thrive on the innocence of people.

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!
Close
Close

Adblock Detected

Please consider supporting us by disabling your ad blocker