Barak Updates
১০৮ অ্যাম্বুলেন্স কর্মীদের ধর্মঘট শুরু, উদ্বেগIndefinite strike by 108 employees, health services affected
১০৮ নম্বরে ফোন করে অ্যাম্বুলেন্স-এর সুবিধা মিলছে না অসমে। মঙ্গলবার মাঝরাত থেকেই ১০৮-এর কর্মচারীরা অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি শুরু করেছেন। বন্ধ রয়েছে ১০২ অ্যাম্বুলেন্সের সুবিধাও।
অসমে এই পরিষেবার জন্য রাজ্য সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগের সঙ্গে চুক্তি রয়েছে জিভিকে ইএমআরআই-র। ‘সারা অসম ১০৮, ১০২ এবং ইআরও কর্মচারী সংস্থা’র বক্তব্য, কর্তৃপক্ষকে ১৫ দিনের সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। তাঁরা গুরুত্ব দেয়নি। তাই এই সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। তাঁদের দাবিদাওয়ার মধ্যে রয়েছে, শ্রম আইন মেনে ১২ ঘণ্টার পরিবর্তে ৮ ঘণ্টা কাজের সময়সীমা স্থির করতে হবে।২০১৭ সালের জানুয়ারি থেকে হিসাব কষে বর্ধিত বেতনের বকেয়া প্রদান এবং বেতন বৃদ্ধি করারও দাবি জানিয়েছেন।
কাছাড়ে এই সার্ভিসের ৩৬টি অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে। আছেন ১২০ জন কর্মী। সারা রাজ্যের সঙ্গে এই জেলাতেও তাঁদের ধর্মঘট পালনের দরুন বন্ধ রয়েছে ৩৬টি অ্যাম্বুলেন্সের সবকটি। তাতে সাধারণ মানুষের উতকণ্ঠা বাড়ছে। ১০৮, ১০২-কে ফোনে ডেকে পাওয়া না গেলে সমস্যা বাড়বে। বিশেষ করে, প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হবেন। অনেকের পক্ষেই গাড়ি ভাড়া করে হাসপাতালে রোগীদের নিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে না।
The employees of 108 and 102 ambulance emergency services have started an indefinite strike from the midnight of September 4 protesting against the implementation of alleged improper service rules, non-payment of annual increment, excess working hours and nominal payments for maintenance of ambulances. In a press release issued by the association, it was stated that they had already given a deadline of 15 days to the GVK EMRI to redress their grievances. However, as GVK EMRI turned a deaf ear to their demands so they ultimately resorted to indefinite strike.
In a statement in Guwahati on Thursday, it was stated that, “From 2012, the All Assam 108 Mrityunjoy Employees’ Association has been raising various issues related to the ambulance service. These issues have disrupted the service many times and caused harassment to common people. But neither the GVK EMRI management nor the State government paid attention to the issues.”
The aggrieved employees further said that the monthly allotment for fuel per ambulance is Rs 20,000. And after the allotted fund is spent, the ambulance is withdrawn from service and made to remain idle for the rest of the month. This often causes a crisis of ambulances across the State. Moreover, the GVK EMRI management allows only 30 cases per ambulance in a month and this is another reason for the crisis in ambulance service. The employees also pointed out lack of technical infrastructure in the service.
There are a total of 36 such ambulances and 120 employees at Cachar district. Along with the rest of the state, these 36 ambulances have also shut their services. This has landed the people in great trouble, especiallythose staying in far flung areas